আমার নারায়ণগঞ্জ:
প্রকাশ্যে সূর্যের আলোতে যেভাবে সক্রিয় মাদক ব্যবসা পরিচালনা করে সেভাবে অন্ধকার চাঁদের আলো ও বাতির আলোতে সমান্তরাল ভাবেই মাদক ব্যবসা পরিচালনা করে চলেছে মাদক ব্যবসায়ী ফজর।
গত প্রায় দুই দশকে অবৈধ মাদক ব্যবসা করে পুরো পরিবারটিই এখন ফুলে ফেঁপে অঢেল সম্পদের মালিক। মারণ নেশা ‘ইয়াবা’ বিক্রি করে তারা নারায়নগঞ্জের বন্দরে আলিশান বাড়ি ও একাধিক গাড়ি কিনেছেন। ব্যাংকে আছে কোটি কোটি টাকা।
আমার নারায়নগঞ্জে এই প্রতিনিধি সরেজমিনে গিয়ে দেখেছেন, এসপি অফিস ও ডিসি অফিসের সামনে এবং চানমারি এলাকাটি যেন মাদকের স্বর্গরাজ্য। প্রতিটি গলিতে অল্প বয়সী তরুণদের ভিড়। সন্ধ্যা থেকে ভোর পর্যন্ত এসব গলিতে মাদকের বেচাকেনা চলে। এলাকাবাসী বলেন, মাদক ব্যবসায়ী ফজর ও রুমী কোটি কোটি টাকার মালিক। তারা বলেন, এখানে প্রতিদিন কয়েক কোটি টাকার মাদক বিক্রি হয়।
জানা গেছে, জেলা পরিষদ ও চানমারি এলাকায় মাদক ব্যবসার নেপথ্যে রয়েছেন ক্ষমতাসীন দলের বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী নেতা। এজন্য পুলিশ ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের গাছাড়া ভাব। পান নিয়মিত বখরা। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, পুলিশ মাঝে মধ্যে এসব স্পটে অভিযান চালালেও মূল হোতা কখনও ধরা পড়ে না। মাঝে মাঝে ধরা পড়ে বিক্রেতা ও সেবনকারী। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পুলিশ টাকার বিনিময়ে তাদেরকে ছেড়ে দেয়।
স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, এই এলাকার পুরো মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করেন মাদক ব্যবসায়ী ফজর ও তার বোন রুমী। মাদক ব্যবসায়ী ফজর আশপাশেই থাকেন এবং মোবাইল ফোনে মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করেন। কেউ গ্রেফতার হলে তাকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন। এক যুগ ধরে তার পরিবার দোর্দন্ড প্রতাপে মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন।
প্রকাশ্যে সূর্যের আলোতে যেভাবে সক্রিয় মাদক ব্যবসা পরিচালনা করে সেভাবে অন্ধকার চাঁদের আলো ও বাতির আলোতে সমান্তরাল ভাবেই মাদক ব্যবসা পরিচালনা করে চলেছে মাদক ব্যবসায়ী ফজর।
গত প্রায় দুই দশকে অবৈধ মাদক ব্যবসা করে পুরো পরিবারটিই এখন ফুলে ফেঁপে অঢেল সম্পদের মালিক। মারণ নেশা ‘ইয়াবা’ বিক্রি করে তারা নারায়নগঞ্জের বন্দরে আলিশান বাড়ি ও একাধিক গাড়ি কিনেছেন। ব্যাংকে আছে কোটি কোটি টাকা।
আমার নারায়নগঞ্জে এই প্রতিনিধি সরেজমিনে গিয়ে দেখেছেন, এসপি অফিস ও ডিসি অফিসের সামনে এবং চানমারি এলাকাটি যেন মাদকের স্বর্গরাজ্য। প্রতিটি গলিতে অল্প বয়সী তরুণদের ভিড়। সন্ধ্যা থেকে ভোর পর্যন্ত এসব গলিতে মাদকের বেচাকেনা চলে। এলাকাবাসী বলেন, মাদক ব্যবসায়ী ফজর ও রুমী কোটি কোটি টাকার মালিক। তারা বলেন, এখানে প্রতিদিন কয়েক কোটি টাকার মাদক বিক্রি হয়।
জানা গেছে, জেলা পরিষদ ও চানমারি এলাকায় মাদক ব্যবসার নেপথ্যে রয়েছেন ক্ষমতাসীন দলের বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী নেতা। এজন্য পুলিশ ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের গাছাড়া ভাব। পান নিয়মিত বখরা। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, পুলিশ মাঝে মধ্যে এসব স্পটে অভিযান চালালেও মূল হোতা কখনও ধরা পড়ে না। মাঝে মাঝে ধরা পড়ে বিক্রেতা ও সেবনকারী। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পুলিশ টাকার বিনিময়ে তাদেরকে ছেড়ে দেয়।
স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, এই এলাকার পুরো মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করেন মাদক ব্যবসায়ী ফজর ও তার বোন রুমী। মাদক ব্যবসায়ী ফজর আশপাশেই থাকেন এবং মোবাইল ফোনে মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করেন। কেউ গ্রেফতার হলে তাকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন। এক যুগ ধরে তার পরিবার দোর্দন্ড প্রতাপে মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন।