নারায়ণগঞ্জের মাসদাইর এলাকায় প্রশাসনের চোঁখ ফাঁকি দিয়ে প্রকাশ্যে চলছে একাধিক মাদক মামলার আসামী ও চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী রাসেল ওরফে কসাই রাসেলের মাদক ব্যবসা। রাসেলের রমরমা মাদক বিক্রির দৌরাত্ম্য যেন কিছুতেই কামানো যাচ্ছে না বলে অভিযোগ স্থানীয় এলাকাবাসীর।
চলমান মাদক বিরোধী অভিযানকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে মাসদাইর এলাকার বেগম রোকেয়া খন্দকার পৌর উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে মো: নাসিরের পুত্র রাসেল ওরফে কসাই রাসেল ও তার সহযোগীসহ বেশ কিছু মাদক কারবারীরা দিনে -দুপুরে অবাধে অবৈধ মাদক বিক্রি করছে। যা যুব সমাজকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে এই মাদক ব্যবসায়ীরা।
নাম প্রকাশে অনইচ্ছুক স্থানীয় একজন জানান, যেখানে মাদক ব্যবসার কারণে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে একের পর এক ক্রস ফায়ারে মতো ঘটনা সংঘঠিত হচ্ছে এবং চলমান এ কারণে অনেক এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ীরা প্রশাসনের ভয়ে আত্মগোপনে রয়েছে।কিন্তু মাসদাইর এলাকার শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের সামনে মাদক ব্যবসায়ী রাসেল চলমান অভিযান ও পুলিশ নারায়ণগঞ্জের মাসদাইর এলাকায় প্রশাসনের চোঁখ ফাঁকি দিয়ে প্রকাশ্যে চলছে একাধিক মাদক মামলার আসামী ও চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী রাসেল ওরফে কসাই রাসেলের মাদক ব্যবসা। রাসেলের রমরমা মাদক বিক্রির দৌরাত্ম্য যেন কিছুতেই কামানো যাচ্ছে না বলে অভিযোগ স্থানীয় এলাকাবাসীর।
চলমান মাদক বিরোধী অভিযানকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে মাসদাইর এলাকার বেগম রোকেয়া খন্দকার পৌর উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে মো: নাসিরের পুত্র রাসেল ওরফে কসাই রাসেল ও তার সহযোগীসহ বেশ কিছু মাদক কারবারীরা দিনে -দুপুরে অবাধে অবৈধ মাদক বিক্রি করছে। যা যুব সমাজকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে এই মাদক ব্যবসায়ীরা।
নাম প্রকাশে অনইচ্ছুক স্থানীয় একজন জানান, যেখানে মাদক ব্যবসার কারণে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে একের পর এক ক্রস ফায়ারে মতো ঘটনা সংঘঠিত হচ্ছে এবং চলমান এ কারণে অনেক এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ীরা প্রশাসনের ভয়ে আত্মগোপনে রয়েছে।কিন্তু মাসদাইর এলাকার শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের সামনে মাদক ব্যবসায়ী রাসেল চলমান অভিযান ও পুলিশ প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বীরদর্পে মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বীরদর্পে মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে।
ষাটউর্ধ্ব শহীদ মিয়া নামের স্থানীয় এক ব্যক্তি জানান,মাদক এই রাষ্ট্র ও সমাজের মারাত্মক একটি ব্যাধি। রাসেল আসলেই একজন প্রকৃত মাদক ব্যবসায়ী। এলাকায় বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে মাদক ব্যবসা করছে রাসেল।মাদক ব্যবসা করেই রাসেল অনেক টাকার মালিক হয়ে গেছেন। পুলিশ একাধিকবার গ্রেপ্তার করলেও টাকার বিনিময়ে ছাড়া পেয়ে আবার মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ে। বর্তমান যুব সমাজকে রক্ষা করার জন্য নারায়ণগঞ্জ পুলিশ সুপার মহোদয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি।
মাসদাইর এলাকার বাসিন্দা শাহীন মিয়া বলেন, মাদক ব্যবসায়ী রাসেলের বিরুদ্ধে মাদকসহ একাধিক মামলা রয়েছে প্রশাসন সব কিছু জেনেও অজ্ঞাত কারণবশত কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না। আমরা সাধারণ মানুষ ভাই ! যারা মাদক ব্যবসা করছে তারা অনেক শক্তিশালী কিন্তু এভাবে চলতে থাকলে আমাদের ছেলে -মেয়েদের ভবিষ্যত অন্ধকার হয়ে যাবে তাই তিনি স্থানীয় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
এ বিষয়ে সুশীল সমাজ মাদক কারবারি রাসেলকে দ্রুত গ্রেফতার পূর্বক আইনের আওতায় নিয়ে এসে ও যুব সমাজকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করতে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ প্রশাসনের প্রতি বিশেষ অনুরোধ জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আজম মিয়া বলেন, মাদক কারবারিদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। মাদকের বিরুদ্ধে পুলিশি অভিযান চলমান রয়েছে। এছাড়াও যারা প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে মাদক ব্যবসা করছে অভিযান চালিয়ে তাদের খুব দ্রুত আটক করা হবে।