1. info@amarnarayanganj.com : Amar Narayanganj : Amar Narayanganj
  2. admin@amarnarayanganj.com : unikbd :
শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ০২:০৪ অপরাহ্ন

নাঃগঞ্জের ফুটপাতে সংগ্রহ করা কোরবানির মাংস বিক্রি, দামও চড়া

  • প্রকাশিতঃ শনিবার, ১ জুলাই, ২০২৩
  • ২০৪ বার পঠিত

আমার নারায়ণগঞ্জঃ
নারায়ণগঞ্জের ফুটপাতেই মিলছে কোরবানির পশুর মাংস। ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে এ মাংস।নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়া, ২নং রেল গেইট ও জিমখানা এলাকায় ঈদের দিন ও ঈদের পরদিন (২৯ ও ৩০ জুন) মাংস বিক্রি করতে দেখা গেছে মৌসুমি ব্যবসায়ীদের।

সরেজমিন দেখা গেছে, গরু কেনা থেকে শুরু করে নির্দিষ্ট হাসিল পরিশোধ এবং কসাইয়ের মজুরি বিচার করলে দেখা যায়, কোরবানির মাংসের দাম দাঁড়ায় কেজি প্রতি প্রায় ১০০০ থেকে ১১০০ টাকা (মূলত গরু কেনার ওপর নির্ভর করে এর দাম)। অথচ সেই মাংসই এখন হাত ঘুরে নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে বিক্রি হচ্ছে ৪৮০-৫০০ টাকা দরে। প্রতি বছরের ন্যায় এবারও চোখে পড়ছে সেই দৃশ্য। মূলত বিকালের পর থেকে এ বিষয়টা আরও বেশি পরিলক্ষিত হয়। বেলা যত গড়ায় নারায়ণগঞ্জের বেশ কয়েকটি স্থানে চোখে পড়ে এসব অস্থায়ী মাংসের হাট। এবারও দেখা গেল সে একই চিত্র। শহরের অলিতে-গলিতে অস্থায়ী এ বাজারে তুলনামূলক কম দামে মাংস বিক্রি হচ্ছে। নারায়ণগঞ্জ শহরের চাষাঢ়া, জিমখানা, ২ নং রেলগেট এলাকায় এ দৃশ্য পরিলক্ষিত হচ্ছে।

মূলত সকাল থেকে ভিক্ষুক এবং গরিব-অসহায় মানুষেরা বিভিন্ন বাসাবাড়ি থেকে যে মাংস সংগ্রহ করেছেন সেটাই তারা এসব স্থানে বিক্রি করছেন। কিন্তু এ সুযোগকে কাজে লাগাচ্ছেন কিছু মৌসুমী ব্যবসায়ীও।

নারায়ণগঞ্জ শহরে ভ্যানে করে হালিম বিক্রি করেন এমন এক ব্যবসায়ী জানান, বর্তমানে সবকিছুর দাম বাড়তি। দোকান থেকে মাংস কিনতে গেলে কেজিপ্রতি কমপক্ষে ৭০০ টাকা লাগে। আর ভালো মাংস ৭৫০ টাকা। তাই এ সময় কমদামে কিছু মাংস সংগ্রহ করে রাখছি।

২নং রেল গেইট মোড়ে এরকম এক মাংস বিক্রেতার দেখা মিলল। ভ্যানে করে মাংস নিয়ে এসেছেন বিক্রির জন্য। জানতে চাইলাম, এখানে কেন এনেছেন এগুলো? তিনি বললেন, এত মাংস রান্না করে খাওয়ার ক্ষমতা তাদের নেই। তার চেয়ে বরং কিছু মাংস বিক্রি করে যে টাকা পাওয়া যায়, সেটা দিয়ে আরও কয়েক দিন ভালোভাবে সংসার চালানো যাবে।

নারায়ণগঞ্জের ফুটপাতেই মিলছে কোরবানির পশুর মাংস। ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে এ মাংস।নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়া, ২নং রেল গেইট ও জিমখানা এলাকায় ঈদের দিন ও ঈদের পরদিন (২৯ ও ৩০ জুন) মাংস বিক্রি করতে দেখা গেছে মৌসুমি ব্যবসায়ীদের।

সরেজমিন দেখা গেছে, গরু কেনা থেকে শুরু করে নির্দিষ্ট হাসিল পরিশোধ এবং কসাইয়ের মজুরি বিচার করলে দেখা যায়, কোরবানির মাংসের দাম দাঁড়ায় কেজি প্রতি প্রায় ১০০০ থেকে ১১০০ টাকা (মূলত গরু কেনার ওপর নির্ভর করে এর দাম)। অথচ সেই মাংসই এখন হাত ঘুরে নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে বিক্রি হচ্ছে ৪৮০-৫০০ টাকা দরে। প্রতি বছরের ন্যায় এবারও চোখে পড়ছে সেই দৃশ্য। মূলত বিকালের পর থেকে এ বিষয়টা আরও বেশি পরিলক্ষিত হয়। বেলা যত গড়ায় নারায়ণগঞ্জের বেশ কয়েকটি স্থানে চোখে পড়ে এসব অস্থায়ী মাংসের হাট। এবারও দেখা গেল সে একই চিত্র। শহরের অলিতে-গলিতে অস্থায়ী এ বাজারে তুলনামূলক কম দামে মাংস বিক্রি হচ্ছে। নারায়ণগঞ্জ শহরের চাষাঢ়া, জিমখানা, ২ নং রেলগেট এলাকায় এ দৃশ্য পরিলক্ষিত হচ্ছে।

মূলত সকাল থেকে ভিক্ষুক এবং গরিব-অসহায় মানুষেরা বিভিন্ন বাসাবাড়ি থেকে যে মাংস সংগ্রহ করেছেন সেটাই তারা এসব স্থানে বিক্রি করছেন। কিন্তু এ সুযোগকে কাজে লাগাচ্ছেন কিছু মৌসুমী ব্যবসায়ীও।

নারায়ণগঞ্জ শহরে ভ্যানে করে হালিম বিক্রি করেন এমন এক ব্যবসায়ী জানান, বর্তমানে সবকিছুর দাম বাড়তি। দোকান থেকে মাংস কিনতে গেলে কেজিপ্রতি কমপক্ষে ৭০০ টাকা লাগে। আর ভালো মাংস ৭৫০ টাকা। তাই এ সময় কমদামে কিছু মাংস সংগ্রহ করে রাখছি।

২নং রেল গেইট মোড়ে এরকম এক মাংস বিক্রেতার দেখা মিলল। ভ্যানে করে মাংস নিয়ে এসেছেন বিক্রির জন্য। জানতে চাইলাম, এখানে কেন এনেছেন এগুলো? তিনি বললেন, এত মাংস রান্না করে খাওয়ার ক্ষমতা তাদের নেই। তার চেয়ে বরং কিছু মাংস বিক্রি করে যে টাকা পাওয়া যায়, সেটা দিয়ে আরও কয়েক দিন ভালোভাবে সংসার চালানো যাবে।

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ

ক্যালেন্ডার (আর্কাইভ)

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১
১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭৩০৩১  
All Rights Reserved by Amar Narayanganj
Developed By UNIK BD