আমার নারায়ণগঞ্জঃ
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে সহোদর দুই ভাইকে হত্যাকান্ডের পর বিক্ষুদ্ধ স্বজন ও এলাকাবাসী রাত সাড়ে ৯টার দিকে হত্যাকান্ডে জড়িতদের বাড়িতে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে করে তাদের ২টি বসত ঘরসহ ১০টি ভাড়া দেওয়া কক্ষ পুড়ে যাই হয়ে যায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, কাঁচপুর ইউনিয়নের পাঁচপাড়ার দুই নম্বর ওয়ার্ডের মৃত সানাউল্লাহর ছেলে আসলাম সানী, শফিকুল ইসলাম রনিকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় সন্ধ্যার পর থেকে স্বজন ও এলাকাবাসী বিক্ষুদ্ধ হয়ে ওঠে। এক পর্যায়ে তারা তালাবন্ধ ঘরে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে করে নিহতের চাচা মহিউদ্দিনের ঘর বাড়ি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। তাছাড়া পাশ্ববর্তী গাছপালাও পুড়ে যায়। আগুনে বাড়িঘরের আসবাবপত্রসহ মূল্যবান জিনিস পত্র পুড়ে ভূষ্মিভূত হয়ে যায়। বাড়িঘরে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার খবর পেয়ে সোনারগাঁ থানা পুলিশ রাত ১০টার দিকে ঘটনাস্থলে আসেন। পুলিশ আসার আগেই বাড়িঘর আগুরে পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
এলাকাবাসী জানায়, দুটি হত্যাকান্ডের বিষয়ে পুলিশের কড়া নজরধারী থাকা দরকার ছিল। হত্যকান্ডের পর পুলিশ ঘটনাস্থলে আসলেও পরবর্তীতে তারা চলে যায়। এমন সুযোগে নিহতদের বিক্ষুদ্ধ স্বজনরা অভিযুক্তদের বাড়িঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়। পুলিশের সচেতনার অভাবে বিক্ষুদ্ধরা আগুন দেওয়া ঘটনা ঘটিয়েছে।
কাঁচপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য হাসান খাঁন বলেন, হত্যাকান্ডের পর ঘটনাস্থল থেকে বাড়ি চলে যাওয়ার পর জানতে পারি রাত সাড়ে ৯ টার দিকে আগুন দিয়ে সবকিছু জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। পরে বিদ্যুৎ অফিস ও তিতাস গ্যাস অফিসে খবর দিয়ে বিদ্যুৎ ও গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হয়।সোনারগাঁয়ে হত্যার ঘটনায় হামলাকারীদের বাড়িঘরে আগুন
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে হত্যাকান্ডের পর বিক্ষুদ্ধ স্বজন ও এলাকাবাসী রাত সাড়ে ৯টার দিকে হত্যাকান্ডে জড়িতদের বাড়িতে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে করে তাদের ২টি বসত ঘরসহ ১০টি ভাড়া দেওয়া কক্ষ পুড়ে যাই হয়ে যায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, কাঁচপুর ইউনিয়নের পাঁচপাড়ার দুই নম্বর ওয়ার্ডের মৃত সানাউল্লাহর ছেলে আসলাম সানী, শফিকুল ইসলাম রনিকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় সন্ধ্যার পর থেকে স্বজন ও এলাকাবাসী বিক্ষুদ্ধ হয়ে ওঠে। এক পর্যায়ে তারা তালাবন্ধ ঘরে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে করে নিহতের চাচা মহিউদ্দিনের ঘর বাড়ি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। তাছাড়া পাশ্ববর্তী গাছপালাও পুড়ে যায়। আগুনে বাড়িঘরের আসবাবপত্রসহ মূল্যবান জিনিস পত্র পুড়ে ভূষ্মিভূত হয়ে যায়। বাড়িঘরে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার খবর পেয়ে সোনারগাঁ থানা পুলিশ রাত ১০টার দিকে ঘটনাস্থলে আসেন। পুলিশ আসার আগেই বাড়িঘর আগুরে পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
এলাকাবাসী জানায়, দুটি হত্যাকান্ডের বিষয়ে পুলিশের কড়া নজরধারী থাকা দরকার ছিল। হত্যকান্ডের পর পুলিশ ঘটনাস্থলে আসলেও পরবর্তীতে তারা চলে যায়। এমন সুযোগে নিহতদের বিক্ষুদ্ধ স্বজনরা অভিযুক্তদের বাড়িঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়। পুলিশের সচেতনার অভাবে বিক্ষুদ্ধরা আগুন দেওয়া ঘটনা ঘটিয়েছে।
কাঁচপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য হাসান খাঁন বলেন, হত্যাকান্ডের পর ঘটনাস্থল থেকে বাড়ি চলে যাওয়ার পর জানতে পারি রাত সাড়ে ৯ টার দিকে আগুন দিয়ে সবকিছু জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। পরে বিদ্যুৎ অফিস ও তিতাস গ্যাস অফিসে খবর দিয়ে বিদ্যুৎ ও গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হয়।